বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ভৈরবে গ্রেপ্তার আইনজীবী সাইফুল হত্যার প্রধান আসামি চন্দন 

  • প্রতিনিধি, ভৈরব (কিশোরগঞ্জ)   
  • ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১১:৪৭

পুলিশের ভাষ্য, সাইফুল হত্যার এক নম্বর আসামি চন্দনের ট্রেন থেকে নেমে ভৈরবের মেথরপট্টিতে শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল। গ্রেপ্তারের পরের দিন বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক রুবেল আফরাদের কাছে আসামিকে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যার প্রধান আসামি চন্দনকে (৩৮) কিশোরগঞ্জের ভৈরব থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ বুধবার রাত পৌনে ১২টার দিকে ভৈরব রেলওয়ে স্টেশন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।

পুলিশের ভাষ্য, সাইফুল হত্যার এক নম্বর আসামি চন্দনের ট্রেন থেকে নেমে ভৈরবের মেথরপট্টিতে শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল। গ্রেপ্তারের পরের দিন বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক রুবেল আফরাদের কাছে আসামিকে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ভৈরব থানার ওসি শাহিন মিয়া জানান, ভৈরব থানার একটি বিশেষ টিম রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে চট্টগ্রামের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যা মামলার প্রধান অভিযুক্ত আসামি চন্দনকে গ্রেপ্তার করে। আজ সকালের দিকে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক রুবেল আফরাদের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়। কোতোয়ালি থানা পুলিশ গ্রেপ্তার আসামিকে নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হয়েছে।

ওসি বলেন, ‘হত্যার ঘটনার পর মামলা হলে প্রধান আসামি চন্দনকে ধরতে চট্টগ্রাম ডিবি গত দুই দিন ধরে ভৈরবে অবস্থান করছিল। ডিবি জানতে পারে আসামি চন্দনের শ্বশুরবাড়ি ভৈরব এলাকায়, কিন্তু ডিবি তার খোঁজ পাচ্ছিল না। বুধবার তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে জানতে পারে তিনি ভৈরবে অবস্থান করছেন।

‘পরে এ খবর আমাদেরকে জানানো হলে পুলিশ সন্ধ্যার পর থেকে ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনে অবস্থান নেয়। রাত ১১টার দিকে ওসি শাহিন মিয়ার নেতৃত্বে একদল পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাকে স্টেশন এলাকা থেকে আটক করে।’

তিনি বলেন, ‘চন্দন ট্রেনে চট্টগ্রাম থেকে রওনা হয়ে রাত সাড়ে ৭টায় ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনে নামেন। তার শ্বশুরবাড়ি ভৈরবের মেথরপট্টিতে। ট্রেন থেকে নেমে তিনি স্টেশনে ঘোরাঘুরি করছিলেন। তার ইচ্ছা ছিল রাত গভীর হলে শ্বশুরের বাসায় আশ্রয় নেবেন। এরই মধ্যে আমরা তাকে গ্রেপ্তার করি।’

সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে গত ২৫ নভেম্বর রাতে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর পরের দিন ২৬ নভেম্বর তাকে কড়া নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম আদালতে আনার পর থেকেই আদালত প্রাঙ্গণে তার সমর্থকরা জড়ো হতে থাকেন। আদালত জামিন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিলে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন সমর্থকরা।

বিভিন্ন স্লোগানে তারা বিক্ষোভ করতে শুরু করেন। তাকে কারাগারে নেয়ার সময় চট্টগ্রামে আদালত এলাকার অদূরে কোপে নিহত হন সাইফুল ইসলাম আলিফ (৩৫) নামের আইনজীবী।

এ বিভাগের আরো খবর